এক ট্রলারে ধরা পড়ল ৯৬ মণ ইলিশ, ৩৯ লাখে বিক্রি
সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৩ ০৯:২৮ পিএম | আপডেট: সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৩ ০৯:২৮ পিএম
৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা ও আট দিন বৈরী আবহাওয়া শেষে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে ছয় দিনে ৯৬ মণ মাছ ধরেছেন নোয়াখালীর মিজান মাঝির এফ বি ভাই ভাই নামের একটি মাছ ধরার ট্রলারে (ফিশিং বোট) জেলেরা।
আজ সোমবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে পটুয়াখালীর মহিপুর মৎস্য মার্কেটে ফয়সাল ফিস নামক মাছের আড়ৎ এ নিলামে ওই মাছ ৩৯ লাখ ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।
ট্রলারের জেলেরা জানান, ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ২৩ জুলাই শেষ হয়েছে। এরপর একটানা আট দিন নিম্নচাপ শেষে গত চার দিন আগে শত শত ট্রলার নিয়ে উপকূলীয় বিভিন্ন জেলার হাজার হাজার জেলে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জন্য পাড়ি জমান। ইতোমধ্যে কিছু কিছু ট্রলার মাছ নিয়ে বিভিন্ন ঘাটে ফিরে আসছে। তবে অনেক জেলেরা আশানুরূপ মাছ না পেয়ে খালি হাতে ফিরছেন। তবে কিছু কিছু ট্রলারে আশানুরূপ মাছ ধরা পরছে।
তারা আরও জানান, দুপুরে গভীর সমুদ্র থেকে ট্রলারভর্তি ইলিশ মাছ নিয়ে ফেরেন নোয়াখালীর মিজান মাঝির এফবি ভাই ভাই নামের একটি ট্রলার। ট্রলার থেকে শ্রমিকেরা একে একে ঝুড়িভর্তি ইলিশ মাছ এনে আড়তে ফেলেন। একপর্যায়ে মাছের বিশাল স্তূপে পরিণত হয় ফয়সাল ফিস সামনের খালি জায়গা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্তূপে মাছ ফেলার পাশাপাশি চলে নিলামের ডাক। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে চলা নিলামের ডাক এসে ঠেকে প্রতি মণ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকায়। নিলামের পর স্তূপের মাছ মেপে ৯৬ মণ ইলিশ মাছের সর্বমোট মূল্য দাঁড়ায় ৩৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
ট্রলারের মাঝি মিজান জানান, একসঙ্গে এতো মাছ ধরা পড়ায় এবং মোকামে মাছের ভালো দাম পাওয়ায় বেশ খুশি লাগছে। বেশি মাছ ধরা পড়ায় অন্য জেলেরাও গভীর সমুদ্রে গিয়ে মাছ ধরতে উৎসাহিত হবেন।
আরও পড়ুন
- ‘বিশ্বের কোনো দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংক তথ্য নিয়ে এত লুকোচুরি করে না’
- কুরবানির আগেই অস্থির মসলার বাজার
- ভারতের ২ ব্র্যান্ডের মসলা বিক্রি নিষিদ্ধ করল নেপাল
- রিজার্ভ চুরির খবরটি সম্পূর্ণ ভুয়া : বাংলাদেশ ব্যাংক
- ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ কমে ১৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে
- খোলাবাজারে ডলার সংকট
- ৭ টাকা বাড়িয়ে ডলারের নতুন দাম নির্ধারণ
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি